|| Advantages and disadvantages of wood nuts || কাঠ বাদামের উপকারিতা ও অপকারিতা ||

Advantages and disadvantages of wood nuts, কাঠ বাদামের উপকারিতা ও অপকারিতা, কাঠ বাদামের সুবিধা এবং অসুবিধা
কাঠ বাদাম
কাঠ বাদাম অনেকের পছন্দের খাবার। এছাড়া আমরা প্রায়শই কাঠ বাদামের বিভিন্ন উপকারিতার কথা শুনে থাকি। এজন্য আমরা অনেকেই প্রচুর পরিমানে কাঠ বাদাম খেয়ে থাকি। কিন্তু আতিরিক্ত কাঠ বাদাম খেয়ে যে আপনারা নিজের ক্ষতি করছেন তা কি জানেন? চলুন কাঠ বাদাম খাওয়া সাইড ইফেক্ট গুলো জেনে নেই।

উপকারিতা ও অপকারিত:-


১. কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার রয়েছে। তাই অত্যাধিক পরিমাণে কাঠ বাদাম খেলে কোষ্ঠকাঠিণ্যের সমস্যায় পড়তে পারেন। সে ক্ষেত্রে অনেক বেশি পরিমাণে জল খেতে হবে।

২. ১০০ গ্রাম কাঠ বাদামে ২৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন-ই রয়েছে। যেখানে দিনে মাত্র ১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন-ই আমাদের প্রয়োজন। ভিটামিনের উৎস হিসাবে সারাদিন এর তিনগুণ কাঠ বাদাম একজন খেতেই পারেন। তাতে বিশেষ কোনও ক্ষতি হয় না। কিন্তু এটাও ঠিক যে কাঠ বাদামের সঙ্গে ভিটামিন-ই রয়েছে (যেমন ডিম, পালং শাক) এমন অনেক শাক-সবজিও আমরা খেয়ে থাকি। আর তাতেই আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়। ডায়েরিয়া, দুর্বলতা এমনকী চোখও খারাপ হতে পারে।

৩. কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট এবং ক্যালোরি রয়েছে। ১০০ গ্রাম কাঠ বাদামে ৫০ গ্রাম ফ্যাট রয়েছে। ফলে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

৪. খুব বেশি কাঠ বাদাম খেলে দেহে টক্সিন জমতে থাকে। কারণ এতে হাইড্রোকার্বন অ্যাসিড রয়েছে। হাইড্রোকার্বন অ্যাসিড বেশি দেহে জমলে শ্বাসকষ্ট হয়, নার্ভের সমস্যা হয়, এমনকী মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

৫. তাই দিনে ৪০ গ্রামের বেশি কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত নয়।
Previous Post Next Post